![]() |
ছবি: সংগৃহীত |
সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা আক্তার মিতা গণমাধ্যমকে জানান, প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা ও পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন, মজুত বা পাচারে জড়িতদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, উদ্ধারকৃত পাথরের বড় অংশ ধলাই নদীতে ফেরত দেওয়ার মাধ্যমে নদীর প্রাকৃতিক প্রবাহ ও পরিবেশ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। একই সঙ্গে রাতের মধ্যেই পাথর লুটের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।
চেকপোস্টে গতরাত থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৩০টি গাড়ি তল্লাশি করে ৭০টির বেশি গাড়িতে সাদাপাথর এলাকার পাথর শনাক্ত করা হয়। এগুলো পুনঃপ্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে, সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্রে ব্যাপক পাথর লুটের পর জেলা প্রশাসন ১৩ আগস্ট তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদ্মাসন সিংহকে প্রধান করে গঠিত এই কমিটিকে ১৭ আগস্টের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।