![]() |
ছবি: সংগৃহীত |
ট্রাম্পের ‘শান্তিদূত’ ইমেজ
ট্রাম্প আশা করছেন, পুতিনের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে যুদ্ধবিরতির পথে এগোতে পারবেন। তবে তিনি নিজেই বলেছেন, বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ২৫ শতাংশ।
ইউক্রেনকে বাদ রেখে আলোচনা
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বৈঠকে রাখা হয়নি। জেলেনস্কি সতর্ক করে বলেছেন, তার অনুপস্থিতিতে নেওয়া যেকোনো সিদ্ধান্ত অর্থহীন হবে। ইউরোপীয় নেতারাও চাইছেন ট্রাম্প যেন মস্কোর ওপর চাপ বাড়ান এবং ইউক্রেনের জন্য গ্রহণযোগ্য শর্তে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন।
পুতিনের প্রস্তাব ও ইউক্রেনের প্রতিক্রিয়া
পুতিন সম্প্রতি যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দোনেৎস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার হাতে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। জেলেনস্কি এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ভূমি বিনিময় দেশের সংবিধানের পরিপন্থী।
ইউরোপের বিকল্প প্রস্তাব
ইউরোপীয় দেশগুলো ভূমি ছাড়ের শর্ত নাকচ করে দিয়েছে এবং বলেছে, যুদ্ধবিরতি হতে হবে আগে, আর ভূমি বিনিময় হবে কেবল পারস্পরিক সম্মতিতে। পাশাপাশি তারা ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা চেয়েছে, যার মধ্যে ন্যাটো সদস্যপদও থাকতে পারে।
ট্রাম্প বনাম জেলেনস্কি
জেলেনস্কির অবস্থানের তীব্র সমালোচনা করেছেন ট্রাম্প। তার মতে, ইউক্রেনের কল্যাণের জন্য ভূমি বিনিময় জরুরি হতে পারে, যদিও এতে কিয়েভ ও মস্কো উভয়ের জন্য কিছু ‘খারাপ শর্ত’ও থাকতে পারে।