![]() |
ছবি: এপি |
জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব মিরোস্লাভ জেনচা সতর্ক করে বলেন, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে গাজায় আরও এক বড় বিপর্যয় সৃষ্টি হবে এবং তা পুরো অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়বে। মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিসংঘের রমেশ রাজাসিংহাম বলেন, গাজার ক্ষুধা সংকট আর আসন্ন নয়, এটি এখনই বাস্তব।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সমর্থনে দাঁড়িয়ে বলেছে, যুদ্ধ দ্রুত শেষের পথে যাবে, যদি হামাস জিম্মিদের মুক্তি দেয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডরোথি শিয়া আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যার অভিযোগ’ ছড়ানোর চেষ্টা হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, পরিকল্পিত সামরিক অভিযান দ্রুত সম্পন্ন হবে এবং গাজাকে হামাসের হাত থেকে মুক্ত করবে। তিনি গাজার মানুষকে অনাহারে রাখার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ইসরায়েলি জিম্মিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার জন্য এই অভিযান জরুরি।
তবে ইসরায়েলজুড়ে হাজারো বিক্ষোভকারী সরকারের পরিকল্পনার বিরোধিতা করে বলছে, এতে জিম্মিদের জীবন বিপন্ন হবে।