![]() |
ছবি: সংগৃহীত |
হিলি স্থলবন্দর আমদানিকারকরা সংবাদ সম্মেলনে অবস্থা তুলে ধরেন
বুধবার (২০ আগস্ট) হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন লিখিত বক্তব্যে বলেন, চলতি মাসের ১৪ তারিখে আইপি অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু মাত্র পাঁচ দিনের মধ্যে ১৯ আগস্ট তা হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এই সিদ্ধান্তের ফলে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন ব্যবসায়ীরা, বিশেষ করে ভারতের অভ্যন্তরে আটকে থাকা ১৫০টি পেঁয়াজবোঝাই ট্রাক। আমদানি না হলে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ বাজারে আসবে না, যার ফলে দেশের বাজারে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দাম বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শহীদুল ইসলাম, নুর ইসলাম, ওয়েদুল ইসলাম রিপনসহ আরও অনেকে।
আগের দিন, রোববার (১৭ আগস্ট) হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। তবে হঠাৎ অনুমতি বন্ধ হওয়ার কারণে ব্যবসায়ী এবং বাজারের অন্যান্য অংশের জন্য অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ উপ-সহকারী কর্মকর্তা ইউসুফ আলী জানিয়েছেন, আইপি বন্ধের বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক পরিপত্র তাদের হাতে আসেনি।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: যদি আমদানি বন্ধ থাকে, তাহলে পেঁয়াজের দাম আবারও বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া ব্যবসায়ীরা বড় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন।